Computer Science & Engineering (CSE) র ওয়েব সাইট -এ আপনাকে স্বাগতম । আপনার সুবিধার্থে এই সাইট-এ একই সাথে CSE,CEE ও EEE সকল তথ্য পাবেন । আপনার ডিপার্টমেন্ট এর কোন তথ্য এই ওয়েবসাইট এ দেখতে চাইলে মেইল করতে পারেন [abucse2011@gmail.com] এই ঠিকানায় । আমাদের ওয়েবসাইট এ আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Head 2

Breaking News :
America Bangladesh University Is Going To Picnic & Celebrating a function With New Comer At 28th July On Friday - Jatrabari To Comilla . Bus Will Start The Journey At 6:00 am From AMBAN Campus

Tips

আপনার পিসি বার বার রিষ্টার্ট হয়?




অনেক কারণেই কম্পিউটার বারবার রিস্টার্ট হতে পারে

১।কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ অতিরিক্ত তাপমাত্রা কম্পিউটার রিস্টার্টের একটি অন্যতম প্রধান কারণ।এতে প্রসেসর তাপমাত্রা অপসারণ করতে পারে না।প্রসেসর একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রার পর তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা বন্ধ করে দেয়।ফলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হয়।তাই কম্পিউটারের আশপাশে পর্যাপ্ত খোলা জায়গা রাখা ভালো, যাতে গরম হাওয়া বের হয়ে যেতে পারে।


২।Ram-এর কারণেও কম্পিউটার রিস্টার্ট করতে পারে।ধরুন যে Ram কম্পিউটারে লাগানো আছে তা আপনার মাদারবোর্ড সাপোর্ট করে না, স্পিড ম্যাচ হচ্ছে না কিংবা র‌্যামের চিপ নষ্ট থাকতে পারে।এসব কারণে কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে।


৩।হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়লে এবং সেখান থেকে ডাটা রিড করার চেষ্টা করলে কম্পিউটার রিস্টার্ট কিংবা হ্যাং হতে পারে।এই সমস্যা সমাধানের জন্য স্ক্যানডিস্ক দিয়ে স্ক্যান করে ব্যাড সেক্টর ফিক্স করা যায়।হার্ডডিস্ক অতিরিক্ত গরম হয়ে গেলেও কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে।ড্রাইভের ওপর মাউচের রাইট সাইট ক্লিক করে এরর চেক করতে পারেন অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে।


৪।বিভিন্ন হার্ডওয়্যার সঠিকভাবে কানেক্টেড না থাকলে বা লুস কানেক্টেড থাকলে কিংবা সমস্যাযুক্ত থাকলেও কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে।


৫।বিভিন্ন ভাইরাসের জন্যও কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে।তাই ভালো একটা এন্টিভাইরাস ব্যবহার করা জরুরি।

গতি বাড়ান আপনার কম্পিউটারের

কম্পিউটার সাধারণত স্লো হয় অপ্রয়োজনীয় ফাইলের কারণে। আমরা প্রতিদিন কম্পিউটার ব্যবহার করতে করতে অনেক অপ্রয়োজনীয় ফাইলই রেখে দিই। ভাবি যে, পড়ে কাজে আসবে। দেখা যায় যে, এটি আর কখনো কাজে লাগে না। তাছাড়া ব্রাউজার কেশ, টেম্পোরারি ফাইল, কোকিস আরো বিভিন্ন গোপন ফাইল থাকে যা শুধু শুধু দিনের পর দিন পড়ে থাকে কম্পিউটারে আর হার্ডডিস্ককে অক্ষম করে তোলে।
এমন অনেক কম্পিউটার ব্যবহারকারী দেখেছি যাদের অভিযোগ-  “কয়েকদিন আগে মাত্র কম্পিউটারটি কিনলাম আর এখনই মনেহচ্ছে স্লো হয়ে গেছে।” হবেই তো, কারণ- এই রকম অসংখ্য অপ্রয়োজনীয় ফাইলের কারণেই মূলত: কম্পিউটার স্লো হয়ে যায়। ম্যানুয়্যালী এসব টেম্পোরারী ফাইল ডিলিট করা গেলেও অনেক গোপন ফাইলও থেকে যায়। ম্যানুয়্যালী এসব টেম্পোরারী ফাইল ডিলিট করতে হলে যা করতে হয়-
Windows seven, vista, xp-
Start– > Run
Type-    %temp%  এবং এন্টার বাটন প্রেস করুন। এরপর দেখবেন একটা উইন্ডো ওপেন হবে। সেখান থেকে সব ফাইল সিলেক্ট করে মুছে দিন। এক্সপিতে অনেক সময় সব ফাইল ডিলিট হতে চায় না। সেজন্য, প্রথমে কম্পিউটারটি রিষ্টার্ট দিন তারপর এই পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
Type-  temp   এন্টার বাটন প্রেস করুন। পূর্বের মতই একটা উইন্ডো ওপেন হবে। এবং সব ফাইল মুছে ফেলুন।
Type-   prefetch   এন্টার বাটন প্রেস করুন। উইন্ডো ওপেন হলে সব ফাইল মুছে ফেলুন।
Type –   recent   – for XP user’s only. এন্টার বাটন প্রেস করুন এবং উইন্ডো ওপেন হলে সব ফাইল মুছে ফেলুন।
Type-  cookies   – for XP user’s only. এন্টার বাটন প্রেস করুন এবং উইন্ডো ওপেন হলে সব ফাইল মুছে ফেলুন।



১০ নোটপ্যাড টিপস না দেখলে করবেন মিস



notepad tricks ১০ নোটপ্যাড টিপস না দেখলে করবেন মিস
১।Cycle message আপনার বন্ধুর কম্পিউটার
নীচের কোড গোলো COPY করেন নোটপ্যাড এ।
@ECHO off
:Begin
msg * Hi
msg * Are you having fun?
msg * I am!
msg * Lets have fun together!
msg * Because you have been o-w-n-e-d
GOTO BEGIN
Save করেন pc.bat নামে।
২।কীবোর্ড কী AUTO কাজ করবে।
MsgBox “stop me..! if you can”
Set wshShell =wscript.CreateObject(“WScript.Shell”)
do
wscript.sleep 100
wshshell.sendkeys “{bs}”
loop
কোড গোলো COPY করেন নোটপ্যাড এ  Save করেন pc.vbs নামে।
৩। কম্পিউটার shut down হইয়া যাবে।
@echo off
msg * I don’t like you
shutdown -c “Hahahah You are Doomed” -s
কোড গোলো COPY করেন নোটপ্যাড এ  Save করেন pc.bat নামে।
৪। Caps Lock button কাজ করবে AUTO।
Set wshShell =wscript.CreateObject(“WScript.Shell”)
do
wscript.sleep 100
wshshell.sendkeys “{CAPSLOCK}”
loop
কোড গোলো COPY করেন নোটপ্যাড এ  Save করেন pc.vbs নামে।
৫। Enter কাজ করবে AUTO।
Set wshShell = wscript.CreateObject(“WScript.Shell”)
do
wscript.sleep 100
wshshell.sendkeys “~(enter)”
loop
কোড গোলো COPY করেন নোটপ্যাড এ  Save করেন pc.vbs নামে।
৬।কীবোর্ড হ্যাক  দেখাবে “You are a fool”।
Set wshShell = wscript.CreateObject(“WScript.Shell”)
do
wscript.sleep 100
wshshell.sendkeys “You are a fool.”
loop
কোড গোলো COPY করেন নোটপ্যাড এ  Save করেন pc.vbs নামে।
৭।ধীরে ধীরে Notepad ওপেন হবে ও লেখা আসবে।
WScript.Sleep 180000
WScript.Sleep 10000
Set WshShell = WScript.CreateObject(“WScript.Shell”)
WshShell.Run “notepad”
WScript.Sleep 100
WshShell.AppActivate “Notepad”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “Hel”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “lo “
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “, ho”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “w a”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “re “
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “you”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “? “
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “I a”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “m g”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “ood”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys ” th”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “ank”
WScript.Sleep 500
WshShell.SendKeys “s! “
কোড গোলো COPY করেন নোটপ্যাড এ  Save করেন pc.vbs নামে।
৮।Backspace কী কাজ করবে AUTO।
MsgBox “Let’s rock and roll”
Set wshShell =wscript.CreateObject(“WScript.Shell”)
do
wscript.sleep 100
wshshell.sendkeys “{bs}”
loop
কোড গোলো COPY করেন নোটপ্যাড এ  Save করেন pc.vbs নামে।
৯।একের পর এক নোটপ্যাড খোলবে
@ECHO off
:top
START %SystemRoot%system32notepad.exe
GOTO top
কোড গোলো COPY করেন নোটপ্যাড এ  Save করেন pc.bat নামে।
১০।ক্রমাগত  CD অথবা DVD ড্রাইভ পপ আউট হবে।
Set oWMP = CreateObject(“WMPlayer.OCX.7″)
Set colCDROMs = oWMP.cdromCollection
do
if colCDROMs.Count >= 1 then
For i = 0 to colCDROMs.Count – 1
colCDROMs.Item(i).Eject
Next
For i = 0 to colCDROMs.Count – 1
colCDROMs.Item(i).Eject
Next
End If
wscript.sleep 5000
loop
কোড গোলো COPY করেন নোটপ্যাড এ  Save করেন pc.vbs নামে।


১মিনিটে ১ক্লিকে Windows XP জেনুইন করুন এখুনি

টিউন কনফিগারেশন:-

|———————————————|
| ইউসার লেভেল – বিগিনার লেভেল
| ডিফিকাল্টি – ১০%
| এখান থেকে ডাউনলোড করুন (2mb)
|———————————————|

দেখুন কিভাবে কাজ করতে হবে

জেনুইন করুন এভাবে

ডাউনলোড করার পর আনজিপ করে নিলে ফোলডারে ৪টা ফাইল পাবেন নিচের ছবির মত। Run.bat নামের ফাইলে ডাবল ক্লিক করুন আপনার এক্সপি জেনুইন হয়ে যাবে। হিহি। (সার্ভিস প্যাক ২ তে আমি ইউস করেছি।)
0003 ১মিনিটে ১ক্লিকে Windows XP জেনুইন করুন এখুনি

জেনুইন চেক করুন এভাবে

১। এখন চেক করার জন্য MGADiag.exe এই নামের ফাইল টা ওপেন করুন
chekc ১মিনিটে ১ক্লিকে Windows XP জেনুইন করুন এখুনি
২। এখন নিচের ছবিতে মার্ক করা আছে যেখানে মানে continue লিখায় ক্লিক করুন
0001 ১মিনিটে ১ক্লিকে Windows XP জেনুইন করুন এখুনি
৩। আপনার ইনডোস জেনুইন হলো কিনা সেটা দেখুন, নিচের ছবিতে মার্ক করা আছে। জেনুইন না হলে লিখা আসবে ইনভেলিড সিরিয়াল কি। জেনুইন থাকলে লিখা থাকবে সবুজ কালারে “জেনুইন”
00021 ১মিনিটে ১ক্লিকে Windows XP জেনুইন করুন এখুনি

সিরিয়াল কি চেন্জ করুন এভাবে

১। Run.bat নামের ফাইলে রাইট ক্লিক করে ইডিটে ক্লিক করুন ওখানে যেই নাম্বারটা আছে সেটা বদল করে নিউ নাম্বার দিয়ে দিন তার পর সেভ করে Run.bat ফাইলটি আবার ডাবল ক্লিক করুন, হয়ে যাবে।চেক করতে চাইলে আগের মত চেক করে নিন।
আমি আপনাদের ১০০টি জেনুইন সিরিয়াল দিয়ে দিলাম। সার্ভিস প্যাক ২ এর জন্য। কয়েকটা কাজ না করলে পরের গুলো ট্রাই করুন।

নিজে যদি এই কোড বানাতে চান তাহলে এভাবে

১। নোটপেড ওপেন করে নিচের কোড গুলো ChangeKeyXP.vbs নামে সেভ করুন।
ON ERROR RESUME NEXT

if Wscript.arguments.count<1 then
Wscript.echo "Script can't run without VolumeProductKey argument"
Wscript.echo "Correct usage: Cscript ChangeKeyXP.vbs ABCDE-FGHIJ-KLMNO-PRSTU-WYQZX"
Wscript.quit
end if

Dim VOL_PROD_KEY
VOL_PROD_KEY = Wscript.arguments.Item(0)
VOL_PROD_KEY = Replace(VOL_PROD_KEY,"-","") 'remove hyphens if any

for each Obj in GetObject("winmgmts:{impersonationLevel=impersonate}").InstancesOf ("win32_WindowsProductActivation")

result = Obj.SetProductKey (VOL_PROD_KEY)

if err <> 0 then
WScript.Echo Err.Description, "0x" & Hex(Err.Number)
Err.Clear
end if

Next
২। এখন নিচের কোড গুলো নতুন একটা নোটপেড অপেন করে Run.bat নামে সেভ করুন
Cscript ChangeKeyXP.vbs BKQW7-3JYTB-D26TX-DHPDM-3MTKG
৩। জেনুইন করতে চাইলে run.bat নামের ফাইলে ডাবল ক্লিক করুন। জেনুইন চেক করতে ও সিরিয়াল কি চেন্জ করুন আগের মত করে।

কিভাবে windows 7 এবং vista তে অদৃশ্য folder তৈরী করবেন? 

অনেক সময় আমাদের  folder password দিয়ে  রাখতে হয় চুরি বা অন্যান্য ভয়ে।
আপনার folder টি যদি না দেখা যায় তবে password দিয়ে  রাখ‍ার দরকার তো নেই , এমন কি আপনি ছাড়া কেউ জানবে ও না যে এখানে কিছু একটা আছে।
তো আসুন কাজটা দেখে নেই।
1.  start button  এ যান .
2. খুজুন Character Map
3. এবার Open করুন character Map এবং click করুন  blank Coloumn
4. এবার  Select key  তে  click করুন  তারপর  Copy key click করুন
New folder তৈরী করুন  এবং  folder টি Rename এবং   keyboard এর  Ctrl+V button  চেপে ধর‍ুন  .
এভাবে নামহীন folder তৈরী করুন ।
এবার  Logo বিহীন  folder তৈরী করা যাক।
1.  যে folder  টি Logo বিহীন  তৈরী করতে চান তা Select করুন ।  এবার   Right button এ click করুন.
2. Properties যান তারপর   Customise যান তিারপর  Change Icon এ যান।

3.  এখন বিভিন্ন symbol যুক্ত একটি popup windows দেখতে পাবেন।  blank symbol টি choose করুন।
4.  Ok button / press enter buttom চাপুন।
ব্যাস কাজ শেষ।


সহজে ফোল্ডার লক করুন। সফটওয়্যর ছাড়া !!!!!!!!

Folder লক করতে নিচের নিচের যে কোন এক পদ্ধতি অনুসরণ করুন:



(প্রথম process)

১. আপনার যেকোন ড্রাইেভ একিট ফোল্ডার তৈরী করুন যার নাম দিন (ইচ্ছামত) abc
২। এখন Command Prompt খুলুন Start Menu থেকে (Start-Run-cmd)।
৩। টাইপ করেন:  attrib +s +h C:abc
(+ চিহ্নের আগে space হবে)
এবং enter চাপুন .
৪।এই command আপনার ফোল্ডারকে অদৃশ্য করে ফেলবে
এবং Start/Control Panel/Folder Option/view/Show hidden files and folders এ চেক করা থাকলেও দৃশ্যমান হবে না।আপিন চেষ্টা করতে পারেন।
৫। এটি দৃশ্যমান করার জন্য পুনরায় cmd তে type করুন-
attrib -s -h C:abc


(দ্বিতীয় process) :

এই পদ্ধতিতে আপনাকে যা করতে হবে তা হল-
যে ফোল্ডারটির password দিতে চান সেই ফোল্ডারের উপর মাউস পয়েন্ট রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে send to অপশনের compressed (zipper) folder এ ক্লিক করে কোন বার্তা প্রদান করলে yes বাটনে ক্লিক করতে হবে।
ফলে ফোল্ডারটি Zip folder এ রুপান্তরিত হবে।
এখন Zip folder এ মাউস পয়েন্ট রেখে ডান বাটন ক্লিক করুন
এবং open with থেকে compressed (zipper) folder তে ক্লিক করুন।
এখন নতুন যে উইন্ডোটি আসবে সেখানে যে কোনো খালি জায়গায় মাউস পয়েন্ট রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে add a password এ ক্লিক করুন এবং password এবং new password এ একই password দিয়ে ok করুন।
তারপর ফোল্ডার ওপেন করে দেখুন আপনার password হয়ে গেছে।


ফোল্ডারে পাসওয়ার্ড দিন নিজের বানানো সফটওয়্যার দিয়ে

১। নোট পেড ওপেন করে নিচের কোড গুলো পেস্ট করুন, এবং সেভ করুন TP.txt নাম দিয়ে।
Quote:
Quote: cls
@ECHO OFF
title Folder Private
if EXIST "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}" goto UNLOCK
if NOT EXIST Private goto MDLOCKER
:CONFIRM
echo Are you sure you want to lock the folder(Y/N)
set/p "cho=>"
if %cho%==Y goto LOCK
if %cho%==y goto LOCK
if %cho%==n goto END
if %cho%==N goto END
echo Invalid choice.
goto CONFIRM
:LOCK
ren Private "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
attrib +h +s "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
echo Folder locked
goto End
:UNLOCK
echo Enter password to unlock folder
set/p "pass=>"
if NOT %pass%== www.tunerpage.com goto FAIL
attrib -h -s "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
ren "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}" Private
echo Folder Unlocked successfully
goto End
:FAIL
echo Invalid password
goto end
:MDLOCKER
md Private
echo Private created successfully
goto End
:End
২। TP.txt ফাইল টা ওপেন করুন এবং খুজে দেখুন এক জায়গায় লিখা আছে www.tunerpage.com (২৩ নং লাইনে দেখুন) এখন www.tunerpage.com টাকে মুছে দিয়ে আপনার পাসওয়ার্ড তি লিখুন যেই পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার ফোল্ডার টি লক করতে চান। নিচের এক্সামপ্ল কোডিং দেখে নিন কথায় কাজটা করতে হবে।
if NOT %pass%== www.tunerpage.com goto FAIL
৩। এবার নোটপ্যাডের TP.txt ফাইল টি save as দিন এবং সেভ করুন pp.bat নামে (save as type থেকে অবশ্যই All Files দিয়ে নিবেন)
৪। এখন TP.txt নামের ফাইলটি ডিলিট করে দিন এবং pp.bat নামের ফাইলটি ডাবল ক্লিক করুন।
৫। এখন দেখুন যেখানে pp.bat ফাইলটি বানিয়েছিলেন সেখানে নতুন একটি ফোল্ডার তৈরি হয়ে গেছে যার নাম “private”
৬। কাজ হয়ে গেছে বস। আপনি যা কিছু লুকাতে চান সেই জিনিস গুলা “private” ফোল্ডারের ফিতরে রাখুন। মানে “private” ফোল্ডার টাই আপনার গুপ্তধন এটাই আমরা লক করব। মানে আপনি যা কিছু লিকাতে চান এই ফোল্ডারের ভিতরে কপি করে রেখে দিন। কারন আমরা এইটাকে পাসওয়ার্ড দিব এখন।
৭। এখন আবার pp.bat নামের ফাইলটি ডাবল ক্লিক করুন দেখবেন সে আপনাকে জিজ্ঞাস করছে যে আপনি “private” নামের ফোল্ডারটি লক করতে চান কিনা । যদি চান লক করতে তাহলে y প্রেস করে এন্টার দিন।
৮। হিহি, কাম হইয়া গেছেগা, এবার দেহেন বস “private” নামের ফোল্ডারটি আর ওপেন ই হবে না।
৯। যদি ওপেন করতে চান “private” ফোল্ডারটি তাহলে আবার pp.bat নামের ফাইলে ডাবল ক্লিক করুন যে আপনাকে পাসওয়ার্ড জিজ্ঞাস করবে পাসওয়ার্ড বসিয়ে দিন বাস ফোল্ডার আবার ওপেন হয়ে যাবে। (www.tunerpage.com এর পরিবর্তে যেই পাসওয়ার্ড দিছিলেন সেটাই আপনার পাসওয়ার্ড )
১০। মজা নেন মজা। আর ভালো কথা। টিউনারপেজের নতুন নতুন পোস্ট আপনার ফেসবুকে পেতে চাইলে প্লিজ এখানে জয়েন করুন এটা টিউনারপেজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ
দেখে নিন এদিকে আরেকটু ;-
১। এই কাজটি আপনি পেন ড্রাইভেও করতে পারবেন। পেন ড্রাইভের private নামের ফোল্ডার বানান এবং সব ফাইল রাখুন সেটার ভিতরে তারপর উপরের নিয়মে লক করে নিন।
২। লক করার পরে লকার ফাইলটি ডিলিট করে দিন তাহলে অন্য কেউ চাইলেও আর ফাইলটি এডিট করতে পারবে না। তবে আনলক করতে সেই পাসওয়ার্ড ই ব্যাবহার করতে হবে যেটি দিয়ে লক করেছেন।
৩। এটিকে খুব সাধারন কিছু মনে করে ভুল বুঝবেন না। এটা অনেক শক্তিশালী কৌশল।
৪। অনেকদিন পরে সময় নিয়ে মজা করে পোস্ট দিলাম, ভালো লাগলো নিজের কাছেই, আপনারা যদি চান সামনে এমন আরো ভালো পোস্ট আমার কাছ থেকে তাহলে সবাই বেশি বেশি ভাল মানের পোস্ট দিন তাহলে আমি একটু ফ্রী হব এবং আরো ভালো পোস্ট দিতে পারব।
৫। নেক্সট পোস্ট পাবেন কিভাবে মোবাইল থেকে অথবা একটি মেইল করে পিসি বন্ধ করে দিতে পারবেন।
সবাই ভালো থাকেন।

সোফটওয়্যার ছারাই ১টি মাত্র ক্লিক করে পিসি ক্লিন করুন ১ মিনিটে (নিজেই বানিয়ে নিন)

বিশেষ করে যারা ইন্টারনেট ইউস করেন তাদের পিসিতে অনেক এমন জিনিস থাকে যার কনো প্রয়োজন নাই। এই ফাইল গুলো শুধু শুধু আপনার পিসিতে নিজের বাড়ি মনে করে বসে আছে। আর আপনার পিসির স্পেস নষ্ট করছে। অনেক সময় এগুলোতে ভাইরাস ও থাকে। এগুলো অনেক ভাবেই ক্লিন করা যায়। অনেক নামি দামি সোফটওয়্যার ও আছে ক্লিন করার।কিন্তু আপনে চাইলে এগুলো ১মিনিটে উরিয়ে দিতে পারেন আপনার পিসি থেকে। আরো মজা হবে যদি নিজেই বানিয়ে নিতে পারেন এমন একটি জিনিস তাই না?এটা বানিয়ে ডেস্কটপে রেখে দিন যখন দরকার হবে পিসি ক্লিন করে নিন।চলুন দেখি অপ্রয়োজনিয় ফাইল গুলো কি কি, এই ফাইল গুলো হলো।
Temp
Temporary Internet Files
History

Recent
ঘাবরাবার কিছু নাই ভাববেন না যদি আপনার কাছে পিসির এডমিন পাওয়ার না থাকে তাহলে কিভাবে কাজটি করবেন। আমার বানানো এই ফাইলটি দিয়ে যে কনো ইউসার ও এডমিন এ থাকা উপরের ফাইল গুলো ডিলিট হবে।
চলুন শুরু করি।
১। নিচের কোডগুলো কপি করে একটি নোটপেডে পেস্ট করুন, সেফ এস দিয়ে pp.bat নামে সেভ করুন। বাস হয়ে গেছে, এখন যখন দরকার হবে এটাতে ডাবল ক্লিক করলেই সব ক্লিন হয়ে যাবে।

*********************************************
@echo off

if %username% == Administrator.WINDOWS goto admin

REM ** Delete User Files **

rmdir /S/Q "%systemdrive%Documents and Settings%username%Recent"
rmdir /S/Q "%systemdrive%Documents and Settings%username%Local SettingsTemp"
rmdir /S/Q "%systemdrive%Documents and Settings%username%Local SettingsHistoryHistory.ie5"
rmdir /S/Q "%systemdrive%Documents and Settings%username%Local SettingsTemporary Internet Filescontent.ie5"

goto end

:admin
REM ** Do some extra stuff here **
REM ** What ever you want..... **

ECHO You are a Administrator

rmdir /S/Q "%systemdrive%Documents and Settings%username%Recent"
rmdir /S/Q "%systemdrive%Documents and Settings%username%Local SettingsTemp"
rmdir /S/Q "%systemdrive%Documents and Settings%username%Local SettingsHistoryHistory.ie5"
rmdir /S/Q "%systemdrive%Documents and Settings%username%Local SettingsTemporary Internet Filescontent.ie5"

REM ** Do more stuff here **
REM ** Blah, blah, blah......**

:end
exit
নোট:- ফাইটি বানানোর পরে সার্ট আপ এ রেখে দিতে পারেন তাহলে আর ক্লিক ও করতে হবে না, পিসি চালু করার সাথে সাথে সব ডিলিট হয়ে যাবে

শখের ছবিয়ালের টিপস


[আজকাল প্রায় সবারই ডিজিটাল ক্যামেরা বা ফোন ক্যামেরা আছে, এবং সবাই ছবি তোলেনও। কিছু ছোটখাট জিনিস জানা থাকলে ছবিগুলো যতটুকু তুলছেন তারচেয়ে ভালো হতে পারে। তাই সবার জন্য ছবি তোলার টিপস দিয়ে শুরু করলাম এই লেখাটি। টিপসগুলোয় ডিএসএলআর-কে যথাসম্ভব পরিহার করে যাবো। মূলত যাদের একটি সাধারণমানের ডিজিটাল ক্যামেরা আছে তাদের জন্যই এই লেখা। সব ফোন ক্যামেরায় যদিও সব টিপস কাজে লাগানো যাবেনা, তারপরও কিছু কিছু কাজে লাগতে পারে।]

ভালো ছবির জন্য সাধারণ পালনীয় কিছু নিয়ম


১. মোড


অধিকাংশ ক্যামেরাতেই অনেকগুলো শুটিং মোড থাকে, যেমন: ইজি, অটো বা প্রোগ্রাম, শাটার প্রায়োরিটি, অ্যাপার্চার প্রায়োরিটি, ম্যানুয়াল। এছাড়াও বেশ কিছু প্রিসেট/সীন মোড থাকে, যেমন: Sunset, Beach, Snow, Foliage, Night, Fireworks, Pets, Sports ইত্যাদি। পরিস্থিতি বুঝে প্রিসেট মোডগুলো দিয়ে ছবি তুলতে পারেন, অনভিজ্ঞদের জন্য ভালোই ফলাফল দিয়ে থাকে। তবে আগেভাগেই নিজের ক্যামেরায় এই মোডগুলো নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করে হাত পাকিয়ে রাখুন, যাতে প্রয়োজনের সময় হঠাৎ খেই হারিয়ে না ফেলেন। শুটিং মোড-এর মধ্যে নতুনদের জন্য অটো বা প্রোগ্রাম মোড হলো সবচেয়ে নিরাপদ। একটু অভিজ্ঞ হলেই অন্য মোডে ছবি তোলা শুরু করুন - সেসব নিয়ে অন্যান্য পর্বে লিখবো।


২. জুম অপশন:


জুম দুরকমের - অপটিক্যাল ও ডিজিটাল। অপটিক্যাল জুমে ক্যামেরার লেন্সকে অ্যাডজাস্ট করে দূরের জিনিসকে কাছে দেখানো হয়; আর ডিজিটাল জুমে ক্যামেরার সফটওয়্যার দিয়ে ছবিকে বড়/ম্যাগনিফাই করা হয়। অপটিক্যাল জুম যখন এনগেজ হবে লেন্সের ভেতরের বিভিন্ন এলিমেন্টের অবস্থান পরিবর্তন হবে মেকানিক্যাল স্টেপার মোটরের সাহায্যে, এবং প্রায় সকল ক্যামেরাতেই সে সময় মোটরের ও লেন্সের নড়াচড়ার শব্দ শুনতে পাবেন; অনেক ক্যামেরাতেই ডিসপ্লেতে আপনাকে দেখাবেও কতটুকু জুম অর্জিত হলো (2x, 3x ইত্যাদি)। ক্যামেরার সর্বোচ্চ অপটিক্যাল জুম অর্জিত হবার পর আরো জুম করতে চাইলে ডিজিটাল জুম এনগেজ হয়, এবং ডিসপ্লেতে ডিজিটাল জুম যে এনগেজ হয়েছে সে রকম কোন চিহ্ন বা মেসেজ বা রংয়ের পরিবর্তন দেখতে পাবেন (ম্যানুয়াল দেখে নিশ্চিত হোন আপনার ক্যামেরার ক্ষেত্রে কি ধরনের ইন্ডিকেশন)। ডিজিটাল জুমের সময় লেন্স বা মোটরের কোন নড়াচড়া হবেনা, তাই কোন শব্দও শোনা যাবেনা। বেশিরভাগ মোবাইল হ্যান্ডসেটেই শুধুমাত্র ডিজিটাল জুম আছে, অপটিক্যাল জুম নেই।


জুম করার প্রয়োজন হলে শুধুমাত্র অপটিক্যাল জুম দিয়েই ছবি তুলবেন, ডিজিটাল জুম পারত ব্যবহার করবেন না। ডিজিটাল জুম মাত্রই আপনাকে নিম্নমানের ছবি দেবে। ছবিকে বড় করার দরকার হলে কম্পিউটারে ট্রান্সফার করার পর কোন ইমেজ এডিটিং সফটওয়্যার (যেমন ফটোশপ) দিয়ে বড় করবেন। ডিজিটাল জুম এনগেজ করলে এই একই কাজই ক্যামেরার বিল্ট-ইন সফটওয়্যার করে থাকে। কিন্তু ক্যামেরার সফটওয়্যারের চেয়ে কম্পিউটার সফটওয়্যারগুলো যেহেতু অনেক উন্নতমানের ও সফিসটিকেটেড অ্যালগরিদম ব্যবহার করে, কম্পিউটারে কাজটি করলে ক্যামেরার চেয়ে বেশ খানিকটা ভালো ফল পাওয়া যায়। নেহায়েতই কম্পিউটার সফটওয়্যার ব্যবহারে অপারগ হলে ডিজিটাল জুম ব্যবহার করবেন, অন্যথায় নয়। তবে খেয়াল রাখবেন, কম্পিউটারেই করুন আর ক্যামেরাতেই করুন, ডিজিটাল জুম সবসময়ই আপনার ছবির শার্পনেস কমিয়ে ফেলবে এবং ছবির মান খারাপ হয়ে যাবে। ব্যাক্তিগতভাবে আমি ডিজিটাল জুমকে নিজের জন্য নিষিদ্ধ জ্ঞান করি, এবং আমার ক্যামেরায় ডিজিটাল জুম পুরোপুরি বন্ধ করে রেখেছি যাতে বেখেয়ালেও কখনো ডিজিটাল জুম এনগেজ হয়ে না যায়।


৩. ছবির সাইজ


আপনার ক্যামেরাটি যত মেগাপিক্সেলেরই হোক সাধারণত কয়েকটি বিভিন্ন সাইজে ছবি তোলার সুযোগ তাতে দেয়া থাকবে। বড়র দিকে সর্বোচ্চ মেগাপিক্সেলে (Large), ছোটর দিকে সাধারণত ৬৪০x৪৮০ (Small বা ই-মেল সাইজ), এবং মাঝামাঝি আরো ২ বা ৩ টি সাইজ। পর্যাপ্ত স্টোরেজ/মেমোরী কার্ড থাকলে চেষ্টা করবেন বড়র দিকে ছবি তুলতে। কোন ছবিটি যে অসাধারণ হয়ে যাবে আপনি আগে থেকে জানেন না, একটি অসাধারণ ছবি ছোট সাইজে তুলে ফেলে পরে যেন না পস্তান সে জন্য বড় করেই ছবি তুলুন। বড় ছবি সবসময়ই আপনি ছোট করতে পারবেন শার্পনেসের কোন ব্যাঘাত না ঘটিয়েই, কিন্তু ছোট ছবি বড় করতে গেলেই তার মান কমে যাবে (ডিজিটাল জুম)। বড় করে ছবি তোলার আরেকটি সুবিধা হলো ছবির অংশবিশেষ কেটে নিলেও আপনার হাতে একটি বড় ইমেজ থাকবে।


৪. ছবির কোয়ালিটি


প্রায় সব ক্যামেরাতেই ছবির কোয়ালিটি কী রকম চান তা নির্ধারণের সুযোগ থাকে (ফাইনেস্ট বা বেস্ট কোয়ালিটি থেকে নিচের দিকে কোর্স বা লোয়েস্ট কোয়ালিটি, মাঝামাঝি আরো ১/২ টি ধাপ যেমন, অ্যাভারেজ)। আবারো পর্যাপ্ত স্টোরেজ/মেমোরী কার্ড থাকলে চেষ্টা করবেন সবসময় বেস্ট কোয়ালিটিতে ছবি তুলতে। পরে চাইলে আপনি কোয়ালিটি ডিগ্রেড করতে পারবেন, কিন্তু লো কোয়ালিটির ছবি আপগ্রেড করার সুযোগ নেই বললেই চলে।


৫. ফ্লাশ


যথাসম্ভব চেষ্টা করবেন ফ্লাশ ব্যবহার না করেই ছবি তুলতে, দিনের বেলায় আউটডোরে ফ্লাশের দরকার হয় না (কিছু বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া, পরে কখনো আলোচনা করবো)। কিন্তু ইনডোরে ফ্লাশ দরকার হয়ে পড়ে। ইনডোরে দরকার হলেও প্রথমে চেষ্টা করবেন ফ্লাশ ছাড়াই চালানো যায় কিনা, অর্থাৎ সব বাতি জ্বালিয়ে দিয়ে, বাড়তি বাতির বা বাইরের আলো পর্যাপ্ত ঢোকার ব্যবস্থা করে। সেরকম ব্যবস্থা করা না গেলেই কেবল ফ্লাশ ব্যবহার করবেন। তবে খেয়াল রাখবেন স্থির নয় এমন সাবজেক্টের (যেমন শিশু বা প্রাণী) ইনডোর ছবি তোলার সময় ফ্লাশ ব্যবহার করাই যুক্তিযুক্ত। আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখবেন - বেশিরভাগ ক্যামেরারই বিল্ট-ইন ফ্লাশটির কার্যকরী দুরত্ব ১০-১২ হাতের বেশি নয়, এর চেয়ে দূরের জিনিস ফ্লাশ ব্যবহার করলেও ভালো ছবি আশা না করাই উচিত।


৬. ISO স্পীড:


ফিল্ম ক্যামেরায় স্পীড নির্ধারিত হয় ফিল্মের রাসায়নিক প্রলেপের আলোক-সংবেদনশীলতা দিয়ে, বিভিন্ন স্পীডের ফিল্ম পাওয়া যায়। ডিজিটাল ক্যামেরায় দরকার ছিলো না, তবু ফিল্মের যুগের সাথে মিল রাখার জন্য স্পীড ব্যবস্থাটি প্রবর্তন করা হয়েছে। সাধারণত স্পীড AUTO, 50, 100, 200, 400, 800, 1600, ... - এরকম হয়। যত বেশি স্পীডে ছবি তুলবেন, তত কম আলোতে ছবি তুলতে পারবেন, কিন্তু সেই সাথে ছবির মানও খারাপ হতে থাকবে (নয়েজ)। ৪০০র বেশি স্পীডে তোলা ছবি দেখলে আপনার মন খারাপই হতে পারে। AUTO স্পীডে থাকলে আলোর অবস্থা বুঝে ক্যামেরার সফটওয়্যারই সিদ্ধান্ত নেবে কত স্পীডে ছবিটি তুলতে হবে। চেষ্টা করবেন সবসময় যত কম ISO স্পীডে পারা যায় ছবি তুলতে, সবচেয়ে ভালো (কম সিগনাল-টু-নয়েজ রেশিও) ছবিটি সবচেয়ে কম ISO স্পীডেই পাওয়া যায়। আমার নিজের জন্য সর্বোচ্চ স্পীড ১০০, কদাচিত আলো খুব কম থাকলে ২০০ তে তুলেছি, তার উর্ধ্বে কখনোই নয়।


দ্র: ISO স্পীড আর শাটার স্পীড এক জিনিস নয়। শাটার স্পীড নিয়ে পরে লিখবো।


৭। এফেক্ট:


অনেক ক্যামেরাতেই বিভিন্ন রকমের এফেক্ট দিয়ে ছবি তোলার ব্যাবস্থা আছে, যেমন: সাদা কালো, সেপিয়া, নেগেটিভ, ফটো ফ্রেম ইত্যাদি। এসব ব্যবহার না করাই ভালো, কারণ ইচ্ছা করলেই ছবি কম্পিউটারে নিয়ে আপনি যে কোন এফেক্ট যোগ করতে পারবেন।
আপনার ক্যামেরাকে জানুন:

আপনার ক্যামেরাটিকে জানার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো তার ম্যানুয়াল (ইউজার গাইড) ভালো করে স্টাডী করা। যদি কারো ম্যানুয়াল না থাকে, বা হারিয়ে গিয়ে থাকে, ইন্টারনেট থেকে pdf ভার্সন নামিয়ে নেয়ার চেষ্টা করতে পারেন গুগলে সার্চ দিয়ে। কিছু ব্রান্ডের ক্যামেরার ম্যানুয়াল কোথায় কোথায় পাবেন তার একটি লিংক তালিকাও নিচে দিলাম-

ক্যানন
নাইকন
সনি
অলিম্পাস
কোডাক
ক্যাসিও
কনিকা মিনোল্টা
এপসন

এর পর যা জানা দরকার, এমনকি ম্যানুয়াল/ইউজার্স গাইড পড়ে বোঝার জন্যও যা জানা দরকার-

কিভাবে ডিজিটাল ক্যামেরা কাজ করে:

এখানে আমি ডিজিটাল ক্যামেরার ফিজিক্স বা মেকানিক্স (কিভাবে কাজ করে তা) আলোচনা করতে চাইনা, বরং আপনি যখন ক্যামেরাটি ব্যবহার করেন তখন ক্যামেরার অপারেশন্স (কী কাজ করে তা) বলতে চাই সংক্ষেপে। কী কাজ করে তা বোঝার জন্য আপনার দুটি ব্যাপার জানা দরকার - এক্সপোজার ও ফোকাস।

১। এক্সপোজার

আপনারা জানেন দৃশ্যের বস্তুগুলোর উপর আলো পড়লে আমরা তা দেখতে পাই বস্তু থেকে আলো প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে আসে বলে। একই কারণেই ক্যামেরার লেন্সও তা দেখতে পায়। লেন্সের ভেতর দিয়ে যে আলো প্রবেশ করে তা ক্যামেরার সেন্সরে (এবং ফিল্মে) ছবি হিসাবে রূপ পায়। আলো বেশি হলে দৃশ্যটি উজ্জ্বল হবে, আলো কম হলে অন্ধকার হবে। কিন্তু আমরা বেশি উজ্জ্বল (জ্বলে যাওয়া) ছবিও চাইনা, অন্ধকারমতো ছবিও চাইনা - আমরা চাই মাঝামাঝি (সঠিক উজ্জ্বলতার) ছবি। এ কাজটি করে থাকে ক্যামেরার এক্সপোজার কন্ট্রোল সিস্টেম। বাইরে আলো বেশি হলে ক্যামেরা তা কমিয়ে নেয়, আলো কম থাকলে তা বাড়িয়ে নেয়। ক্যামেরা দু'ভাবে এই কাজটি করে থাকে-

১.ক) শাটার স্পীড

কতক্ষণ সময় ক্যামেরার লেন্সের ভেতর দিয়ে আলো ঢুকবে তা নির্ধারণ করে শাটার স্পীড। বুঝতেই পারছেন ১ সেকেন্ডে যে পরিমান আলো ঢুকবে, ২ সেকেন্ডে তার দ্বিগুন পরিমান আলো ঢুকবে। স্বাভাবিক সময় ক্যামেরার লেন্স সবসময় বন্ধই থাকে একটি পর্দা বা ডায়াফ্রাম দিয়ে, যখন আপনি ছবি তোলার বাটনটি চাপেন তখনই অল্প সময়ের জন্য পর্দাটি খুলে গিয়ে আবার বন্ধ হয়ে যায়। আমরা সেই খোলা-বন্ধ হবার মৃদু ক্লিক শব্দও শুনতে পাই। (ডিজিটাল ক্যামেরা টেকনোলজিতে এই পর্দাটি থাকবেই এমন নাও হতে পারে, বিশেষ করে মোবাইল ফোন ক্যামেরায়, পর্দার কাজটি ডিজিটালীও নিয়ন্ত্রন করা যেতে পারে)। সাধারণত আলো ঢোকানোর এই কাজটি খুব অল্প সময় হয়ে থাকে, ঝকঝকা রোদে কোন কিছুর ছবি তুললে সময়টি ১ সেকেন্ডের ৫০০ বা ১০০০ ভাগের একভাগ মাত্র; কিন্তু একই জিনিসের ছবি গাঢ় ছায়াতে তুললে ১ সেকেন্ডর ৬০ বা ১২৫ ভাগের একভাগ সময়, অর্থাৎ প্রায় তিনগুন বেশি সময় আলো ঢোকাবে ক্যামেরার এক্সপোজার কন্ট্রোল সিস্টেম। এভাবে দৃশ্যের আলো কম থাকলে সময় বাড়িয়ে এবং দৃশ্যের আলো বেশি থাকলে সময় কমিয়ে ক্যামেরা সঠিক পরিমান আলো প্রবেশের ব্যবস্থা করে থাকে।

টীকা ১: উপরে যে এক সেকেন্ডের ৬০, ১২৫, ৫০০, ১০০০ ভাগের এক ভাগ সময় উদাহরণ হিসাবে উল্লেখ করেছি এটাকে ফটোগ্রাফী তে ১/৬০, ১/১২৫.... অথবা শুধু ৬০, ১২৫ হিসাবে উল্লেখ করা হয়। শাটার স্পীড ৩০ বললে বুঝবো ১/৩০ সেকেন্ড।

টীকা ২: অধিকাংশ ক্ষেত্রেই শাটার স্পীড ৬০-র নীচে চলে গেলে ক্যামেরা হাতে রেখে ছবি তোলা নিরাপদ নয়, ছবি ঝাপসা (ব্লারড) হবে, সেক্ষেত্রে ট্রাইপড বা অন্য নিশ্চল জিনিসের উপর ক্যামেরা রেখে ছবি তোলা উচিত। তবে যার ছবি তুলছেন সে জিনিসটি যদি নড়তে থাকে, তাহলে কিছুই করার নেই।

১.খ) অ্যাপার্চার

শাটার স্পীড ছাড়াও আর যে পদ্ধতিতে আলোর পরিমান নিয়ন্ত্রন করা হয় তার নাম অ্যাপার্চার। উপরে যে পর্দাটির কথা বলেছি তা এমনভাবে তৈরী যে তার ছিদ্রমুখটি (অ্যাপার্চার) চোখের তারার মতই বড় ছোট করা যায়। তীব্র আলোয় যেমন আমাদের চোখের মনি ছোট হয়ে যায়, কম আলোয় বড় হয়ে যায়; ঠিক একই ভাবে আলোর তারতম্য বুঝে ক্যামেরার অ্যাপার্চার ছোট বড় হয়। এভাবেও ক্যামেরা সঠিক পরিমান আলোর প্রবেশ নিয়ন্ত্রন করে থাকে।

টীকা: অ্যাপার্চার নির্দেশ করা হয় একটি অনুপাত দিয়ে, যেমন: ১:২.৮ বা f/2.8 হিসাবে, তবে বলার সময় শুধু সংখাটিই সাধারণত উল্লেখ করা হয় (২.৮)। ডিজিটাল ক্যামেরায় অ্যাপার্চার নির্দেশক সংখ্যাটি যে কোন কিছু হতে পারে, তবে সাধারণত অ্যাপার্চার ১.৪, ২, ২.৮, ৪, ৫.৬, ৮, ১১, ১৬, ২২ এরকম হয়ে থাকে। সংখ্যাটি যত ছোট পর্দার ছিদ্রটি তত বড় ও তত বেশি আলো প্রবেশ করবে, সংখ্যাটি যত বড় ছিদ্র তত ছোট ও কম আলো প্রবেশ করবে।

১.গ) প্রকৃতপক্ষে সকল ক্যামেরাই শাটার স্পীড ও অ্যাপার্চার এর যে কোন একটি নয়, বরং দুটোর সমন্বয় করেই আলোর পরিমান নিয়ন্ত্রন করে থাকে।

২। ফোকাস

যে জিনিসের ছবি তুলছেন তা যদি সঠিকভাবে ফোকাস হয়ে থাকে তবেই শার্প ছবি পাবেন, নয়তো ছবি ঝাপসা (আউট-অব-ফোকাস) দেখাবে। আজকাল সকল ডিজিটাল ক্যামেরাই অটোফোকাস, অর্থাৎ নিজে নিজেই দৃশ্যের বস্তুগুলোর দুরত্ব হিসাব করে সেগুলোকে ফোকাসে নিয়ে আসতে পারে। সঠিক ফোকাসে আনার জন্য লেন্সের ভিতর ইলিমেন্টগুলোকে অবস্থান বদল করতে হয়। সাধারণত কাছের জিনিসকে ফোকাসে আনলে দূরের জিনিস ঝাপসা হবে, দূরের জিনিসকে ফোকাসে আনলে কাছের জিনিস ঝাপসা হয়ে যাবে।


এ পর্যন্ত জানার পর আবার শুরুর কথায় ফিরে যাই, আপনি যখন ছবি তোলেন ক্যামেরা তখন কী করে? এক. আলোর পরিমান অনুযায়ী শাটার স্পীড ও অ্যাপার্চার পরিবর্তন করে সঠিক এক্সপোজার নির্ধারণ করে, দুই. লেন্সের সামনে যা কিছু আছে সেগুলোর উপর ফোকাস নিবদ্ধ করে। ফোকাস নিবদ্ধ করার কাজটি সহজ হয় যদি সব বস্তু সমান দূরে থাকে। কিন্তু সব বস্তু যদি সমান দূরে না থেকে কাছে দূরে থাকে, তাহলে ক্যামেরা কোনটাকে ফোকাসে আনবে? এটা নির্ভর করবে আপনি ক্যামেরাকে কোন মোডে রেখেছেন তার উপর (এ নিয়ে আরেকটি পর্ব লিখতে হবে, তাই আজকে বাদ দিয়ে যাচ্ছি)।

এই দুটো কাজ করার জন্য একটু হলেও ক্যামেরার সময় দরকার, বিশেষ করে ফোকাস করার জন্য (যেহেতু ক্যামেরা লেন্সের ভিতর কিছু ম্যাকানিক্যাল কাজ করার দরকার হয়)। এই সময়টুকু ক্যামেরাকে আপনার দিতে হবে। তাই বেশিরভাগ (আমার জানামত প্রায় সব ডিজিটাল) ক্যামেরায় শাটার বাটনটির দুটি কাজ। বাটনটিকে অর্ধেক চেপে ধরলে ফোকাস ও এক্সপোজার নির্ধারিত হয়, এরপর পুরো চেপে দিলে ছবি তোলার কাজটি শেষ হয়। আপনি যদি প্রথমবারেই বাটনটি পুরো চেপে ধরেন, হয় ক্যামেরা ছবিটি তুলবে না কারণ তার প্রাথমিক কাজ বাকী আছে; অথবা কোন কোন ক্যামেরা এমনও থাকতে পারে যে ভুলভাল এক্সপোজার ও ফোকাস দিয়েই একটি ছবি তুলে ফেলবে। তাই ডিজিটাল ক্যামেরায় ছবি তুলতে সবসময়ই ২/৩ সেকেন্ড সময় বাটনটি অর্ধেক চেপে ধরে ক্যামেরাকে সব ঠিক করে নিতে দেবেন, এটা শেষ হলে অনেক ক্যামেরাই আপনাকে একটি সবুজ সংকেত দেবে বাটনটি পুরো চাপার, তখনই কেবল ছবিটি তুলুন।

এক্সপোজার:

আগের পর্বে বলেছিলাম শুট বাটনটি অর্ধেক চেপে ধরলে দৃশ্যের আলোর পরিমান বুঝে ক্যামেরা সঠিক এক্সপোজার নির্ধারণ করে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই আপনি যে দৃশ্যের ছবি তুলছেন তার সব অংশে আলোর পরিমান বা উজ্জ্বলতা সমান নয় - কোন অংশ রোদ, কোন অংশে ছায়া, আবার কোন অংশে উজ্জ্বল রং, কোন অংশে গাঢ় রং। এরকম আলোক ভিন্নতার একটি উদাহরণ হলো আকাশ ও দুরের বন/পাহাড় - আকাশের অংশ অনেক বেশি উজ্জ্বল, নিচে বন/পাহাড় অনেকটাই অন্ধকার। এরকম ভিন্ন ভিন্ন উজ্জ্বলতার অংশ যদি দৃশ্যে থাকে ক্যামেরা কোন অংশের জন্য সঠিক এক্সপোজার নির্ধারণ করবে? যদি উজ্জ্বল অংশের জন্য সঠিক এক্সপোজার নির্ধারণ করতে হয়, তাহলে গাঢ় অংশ অন্ধকার আসবে; আবার গাঢ় অংশের জন্য এক্সপোজার নির্ধারণ করলে উজ্জ্বল অংশ বেশি উজ্জ্বল হয়ে প্রায় জ্বলে যাবে। প্রায়ই আপনারা ছবিতে দেখেন যে আকাশ নীল না এসে সাদা হয়ে যায়, এটা আকাশের অতিরিক্ত এক্সপোজারের জন্যই হয়ে থাকে।

দৃশ্যের কোন অংশ কতটুকু উজ্জ্বল তা বোঝার জন্য ক্যামেরাকে বিভিন্ন অংশ থেকে আসা আলোর তীব্রতা মাপতে হয়। এই মাপার কাজটিকে বলে মিটারিং। প্রায় সব ডিজিটাল ক্যামেরার ক্ষেত্রেই যে পদ্ধতিতে ক্যামেরা মিটারিং করে থাকে তাকে বলে ম্যাট্রিক্স মিটারিং। এর অর্থ হলো দৃশ্যের বিভিন্ন অংশ থেকে যে আলো আসে তা আলাদা আলাদাভাবে ক্যামেরা মেপে নেয়। এরপর ক্যামেরার সফটওয়্যার দৃশ্যের গড় উজ্জ্বলতা থেকে এক্সপোজারের সিদ্ধান্ত নেয়। গড় বলতে যে সবসময় গাণিতিক গড় হবে এমন কোন কথা নেই। এক এক ব্রান্ডের ক্যামেরার এক এক রকমের গড় হিসাব করার পদ্ধতি আছে, সবাই চায় তাদের ক্যামেরা যেন সবচেয়ে বুদ্ধিমত্বার সাথে গড়টি হিসাব করতে পারে, ফলে সবচেয়ে ভালো ছবি আসে। এবং প্রস্তুতকারকরা এই অ্যালগরিদমগুলো সাধারণত প্রকাশ করে না, তাই নিশ্চিতভাবে কোন ক্যামেরা কিভাবে গড় বের করে তা আমরা জানি না। সুখের কথা অ্যালগরিদমটি আমাদের না জানলেও চলবে, শুধু জানতে হবে মিটারিংয়ে কোন প্রকার ভেরিয়েশন ক্যামেরা আমাদের পছন্দ করতে দেয় কিনা। সব সস্তা ক্যামেরা দেয় না, তবে কোন কোন ক্যামেরা কয়েকরকম মিটারিং মোড সেট করতে দেয় - ইভ্যালুয়েটিভ বা ইন্টেলিজেন্ট মিটারিং, সেন্টার ওয়েটেড অ্যাভারেজ মিটারিং, স্পট মিটারিং ইত্যাদি।

* ইভ্যালুয়েটিভ বা ইন্টেলিজেন্ট মিটারিং: এই মিটারিংয়ে দৃশ্যের সব অংশের আলোর তীব্রতাকে বিবেচনায় এনে ক্যামেরা একটি এক্সপোজার নির্ধারণ করে;

* সেন্টার ওয়েটেড অ্যাভারেজ মিটারিং: এই মিটারিংয়ে দৃশ্যের মাঝামাঝি অংশের উপর বেশি জোর দেয়া হয়, অর্থাৎ ক্যামেরা চায় মাঝের অংশের এক্সপোজার যথাসম্ভব সঠিক থাকুক, ছবির চারপাশের অংশগুলোর এক্সপোজার ততটা সঠিক না হলেও চলবে;

* স্পট মিটারিং: স্পট মিটারিংয়ে দৃশ্যের একেবারে কেন্দ্রে যা থাকবে তার উপর ভিত্তি করে এক্সপোজার নির্ধারিত হবে, তাতে ছবির বাকি সব অংশের এক্সপোজার যাই হবে হোক (ওভার বা আন্ডার)।

বাদবাকি ক্যামেরা ব্যবহারকারীর সিদ্ধান্ত তিনি পুরো দৃশ্য সমান গুরুত্ব দিয়ে এক্সপোজ করতে চান নাকি শুধু মাঝখানের কিছু অংশকে প্রাধান্য দিতে চান, নাকি শুধু কেন্দ্রকেই বিবেচনায় আনতে চান। এই সিদ্ধান্ত নির্ভর করে আপনি কিসের ছবি তুলছেন, বাস্তবিক কতটা তারতম্য আছে বিভিন্ন অংশের উজ্জ্বলতার - এসব বিষয়ের উপর। এই তত্ত্বটির ব্যবহারিক প্রয়োগ করা খুব সহজ নয়, তবে জানা থাকলে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে নিজেই শিখে ফেলা যায় কোন পরিস্থিতিতে কী করতে হবে।

ফোকাস:

এ ব্যাপারে আগের পর্বে বলেছিলাম ক্যামেরা অটোফোকাসের সাহায্যে নিজেই দৃশ্যের জিনিসগুলোর উপর ফোকাস নিবদ্ধ করে। যদি সব বস্তু সমান দুরত্বে হয়, ব্যাপারটি খুব সহজ, সেই দুরত্বে ফোকাস করলেই হয়। কিন্তু কোন জিনিস কাছে, কোন জিনিস দূরে হলে ক্যামেরা চেষ্টা করে দুটোকেই ফোকাসে আনতে। কাছে দূরে
সমানভাবে ফোকাস করা কি সম্ভব? উত্তর হ্যা এবং না। 'না' এই জন্য যে, সাধারণ নিয়ম হলো, কাছে ফোকাস করলে দূরের জিনিস ঝাপসা হয়ে যাবে, দূরে ফোকাস করলে কাছের জিনিস ঝাপসা হয়ে যাবে। আবার উত্তর 'হ্যা' এই জন্য যে, তা নির্ভর করে
কয়েকটি বিষয়ের উপর -

১। মূল ফোকাসকৃত বস্তুটি ক্যামেরা থেকে কত দূরে (ফোকাল ডিসট্যান্স)
২। 'কাছে' এবং 'দূরে'-র বস্তুর মধ্যে দূরত্ব কতটা (ডেপথ)
৩। লেন্সের অ্যাপার্চার কত।

যতটা দূরত্বের মধ্যে সব বস্তুই ফোকাসে থাকে তাকে ডেপথ-অব-ফিল্ড বলে। এই ডেপথ-অব-ফিল্ড স্থির নয়, কমে বাড়ে। যদি দুটি বস্তুর দূরত্ব ক্যামেরার ডেপথ-অব-ফিল্ড -এর চেয়ে কম হয় তাহলে উভয় বস্তুই ফোকাসে আনা সম্ভব। এই বিষয়ক আরেকটু আলোচনা করতে পারলে ভালো হতো, তবে নিরস হয়ে যাবে মনে করে আপাতত বাদ দিয়ে গেলাম, পরে কখনো প্রয়োজন মনে করলে লিখতেও পারি।

আপনার দৃশ্যে ক্যামেরা যখন দেখবে বস্তুগুলো কাছে-দূরে আছে, তখন ক্যামেরা নিচের দুটির যে কোন একটি কাজ করবে -

১। ডেপথ-অব-ফিল্ড বাড়িয়ে সবগুলোকে
ফোকাসে আনার চেষ্টা করবে। সেটা করা সম্ভব লেন্সের পর্দার ছিদ্রটি (অ্যাপার্চার) ছোট করে (বড় f সংখ্যা)। অ্যাপার্চার কমালে আলো কমে যাবে, তাই আলো ঠিক রাখার জন্য একই সাথে ক্যামেরা এক্সপোজার টাইম বাড়িয়ে দেবে (শাটার স্পীড কম)। ISO যদি Auto-তে থাকে ISO speed বাড়িয়েও কমে যাওয়া এক্সপোজারকে ঠিক করতে পারে ক্যামেরা।

২। প্রথম প্রক্রিয়াটি যদি সফল না হয় (প্রধানত লেন্সের সীমাবদ্ধতার কারণে), তখন
ক্যামেরা যে কোন একটি বস্তুকে ফোকাসে এনে অন্যটিকে ফোকাসের বাইরে রাখবে। এই সিদ্ধান্তটি আপনার পক্ষে নেয়া যত সহজ, ক্যামেরার পক্ষে সহজ নয়; কারণ আপনি জানেন দৃশ্যের কোন জিনিসটি আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ, ক্যামেরার জানার কথা নয়। তবু আজকালকার ক্যামেরাগুলো আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মাধ্যমে বোঝার চেষ্টা করে কোন জিনিসটি কী - কোনটি মানুষ, কোনটি ফুল, কোনটি আপাতদৃষ্টিতে অনুল্লেখ্য বা সাবজেক্ট হিসাবে কম গুরুত্বপূর্ণ।

অনেক ক্যামেরা আছে বাটনটি অর্ধেক চাপলে দৃশ্যের কোথায় কোথায় ফোকাস করার চেষ্টা করছে তা আপনাকে দেখাবে। যদি আপনার সেসব মনপুত না হয়, একটু ভিন্ন দুরত্ব বা ভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে আবার ফোকাস করার চেষ্টা করুন। অনেক ক্যামেরায় ফেস ডিটেকশন প্রযুক্তি আছে, দৃশ্যে যেখানেই মানুষের চেহারা দেখা যাবে সেখানেই ক্যামেরা ফোকাস করার চেষ্টা করবে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ক্যামেরার পছন্দ আপনার পছন্দের সাথে মিলে যাবে, তবে এমনও পরিস্থিতি হয় যখন আপনি যে জিনিসটি ফোকাস করতে চাইছেন, ক্যামেরা কিছুতেই সেই জিনিসটি ফোকাস করছে না। তখন ক্যামেরাকে 'বোকা বানিয়ে' ফেলতে হয়, অর্থাৎ ক্যামেরার এই স্মার্ট বা ইন্টেলিজেন্ট অপশানটি বন্ধ করে দিতে হয় (সব ক্যামেরায় বন্ধ করা নাও যেতে পারে)। ইন্টেলিজেন্ট অটোফোকাস বন্ধ করে দিলে ক্যামেরা শুধুমাত্র দৃশ্যের কেন্দ্রে যা আছে তাকেই ফোকাস করে (সেন্টার ফোকাসিং)। এবার আপনি যে জিনিসটি ফোকাস করতে চান তাকে ভিউ-র ঠিক কেন্দ্রে এনে বাটনটি অর্ধেক চাপুন, এভাবে আপনার কাঙ্খিত জিনিসটির উপর ফোকাস নিবদ্ধ হবে।

লক:

এখন সমস্যা হলো আপনার কাঙ্খিত বস্তুটি সবসময় ছবির কেন্দ্রে থাকুক এটা আপনি চাইবেন না, এমনকি ভালো কম্পোজিশনের জন্য মূল সাবজেক্টকে অফ-সেন্টার রাখার কথা বলা হয় (রুল অব থার্ড)। আবার লক্ষবস্তুকে অফ-সেন্টারে রাখলে অন্য কিছু চলে আসবে কেন্দ্রে, ও ফোকাসে। এই সমস্যা থেকে পরিত্রানের জন্য আমার জানামতো সব ক্যামেরাতেই একটি বিশেষ ব্যবস্থা আছে, তার নাম ফোকাস ও এক্সপোজার লক। আপনি যখন বাটনটি অর্ধেক চাপেন তখন শুধু যে ফোকাস ও এক্সপোজার নির্ধারিত হয় তাই নয়, বাটনটি ছেড়ে না দেয়া পর্যন্ত যে ফোকাস ও এক্সপোজার নির্ধারিত হয়েছে তা অপরিবর্তিত (লক্‌ড) থাকে। কাজেই লক্ষ্যবস্তুকে কেন্দ্রে রেখে বাটনটি অর্ধেক চেপে ফোকাস করুন, এবং বাটনটিকে অর্ধেক চেপে রেখেই ক্যামেরার মুখ সামান্য ঘুরিয়ে বস্তুটিকে অফ-সেন্টারে (ছবির ফ্রেমে আপনার কাঙ্খিত অবস্থানে) নিয়ে আসুন, এবার বাটনটি পুরো চেপে দিয়ে ছবিটি তুলে ফেলুন। এই পুরো প্রক্রিয়ায় একবারও বাটনটি ছেড়ে দেবেন না, দিলেই ফোকাস ও এক্সপোজার নড়ে যাবে।



Windows 7 : Thumbs.db কে যেভাবে Disable বা Delete করবেন


আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন।

আমার বিগত টিউনে দেখিয়েছিলাম : Windows xp : Thumbs.db কে যেভাবে Hide,Disable, Delete করবেন
এবার windows 7 এর জন্য বিষয়টি নিয়ে এলাম।

Thumbs.db কি ?

Thumbs – শব্দটি Thumbnails এর সংক্ষিপ্ত রুপ।
db – শব্দটি Database এর সংক্ষিপ্ত রুপ।
অর্থা Thumbnails Database এর সংক্ষিপ্ত রুপ হল : Thumbs.db
এটি একটি ফাইল, যেটি Database ফাইলের জন্য ইমেজ Thumbnails হিসেবে ব্যবহৃত হয়। প্রকৃতপক্ষে এটি cache ফাইল, যেটি windows folder গুলোর জন্য image Thumbnails বহন করে। যখনই কোন folder open করা হয় windows স্বয়ংক্রিয়ভাবে এই Thumbs.db ফাইলটি তৈরী করে দেয়।

Thumbs.db যেভাবে delete করবেন :

Thumbs.db ফাইল delete করার জন্য Folder Option >   ক্লিক করুন View tab > খুজুন “Display file icon on thumbnails”  এবং uncheck করে দিন। এটিও uncheck  করে দিন “Hide protected operating system files (Recommended)”। এবার thumbs.db লিখে আপনার হার্ডড্রাইভ search করুন। কি বোর্ড থেকে CTRL+A চাপুন। আবার কি বোর্ড থেকে Del বাটন চাপুন। কোন উইন্ডো আসলে ok/yes করে দিন। আপনার PC র সমস্ত Thumbs.db ফাইল delete হয় যাবে।

Thumbs.db যেভাবে Disable করবেন :

প্রথমে start menu থেকে gpedit.msc লিখুন এবং enter চাপুন। নিচের উইন্ডো দেখতে পাবেন।
তারপর  User Configuration (বাম পাশে) থেকে  Windows Components (ডান পাশে) ক্লিক করুন।

11 Windows 7 : Thumbs.db কে যেভাবে Disable বা Delete করবেন
তারপর Windows Explorer নির্বাচন করুন।
21 Windows 7 : Thumbs.db কে যেভাবে Disable বা Delete করবেন
তারপর নির্বাচন করুন : Turn off the caching of thumbnails in hidden thumbs.db files
31 Windows 7 : Thumbs.db কে যেভাবে Disable বা Delete করবেন
তারপর মাউসের Right click করুন এবং নির্বাচন করুন Edit
41 Windows 7 : Thumbs.db কে যেভাবে Disable বা Delete করবেন
তারপর নিচের উইন্ডো দেখতে পাবেন।
5 Windows 7 : Thumbs.db কে যেভাবে Disable বা Delete করবেন
এখান থেকে Enabled অপশন নির্বাচন করুন। তারপর Apply করে Ok করুন।
6 Windows 7 : Thumbs.db কে যেভাবে Disable বা Delete করবেন
এবার আপনার PC Restart করুন। এখন থেকে আপনার  PC Thumbs.db থেকে মুক্ত।